নিজস্ব প্রতিবেদনঃ
গত ২৬/১০/২৪ ইং তারিখে অনুষ্ঠান হয়ে গেল জাতীয় কবিতা মঞ্চ ইরান কালচারাল সেন্টারের যৌথ উদ্দ্যগে পয়েট্রি ফর ফিলিস্তিন। ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট এর ২য় তলা এক জমকালো আয়োজন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন মাননীয় ধর্ম উপদেষ্টা। বিশেষ অতিথি মানসুর চাভোশী মাননীয় রাষ্ট্র দূত ইরান এবং দেশের বড় বড় কবি, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবী সহ আরো অনেক গন্যমান্য ব্যক্তি। অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কবি ও লেখক মাহমুদুল হাসান নিজামী। অনুষ্ঠানে অনেকের মতন কবি, লেখক ও কলামিস্ট এস এ বিপ্লব ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান দূতাবাসের ব্যক্তিত্ব সাইয়্যেদ রেজা মীর মোহাম্মদী’র হাত থেকে জাতীয় এওয়ার্ড লাভ করে থাকেন।
ফিলিস্তিনি দের নিয়ে লেখার জন্য তার এই কৃতিত্ব অর্জন। তবে সম্পাদক লিপি আপার কাছে তিনি কৃতজ্ঞ। এস এ বিপ্লব বলেন, পুরষ্কার পাওয়া যতটা কঠিন তার চেয়ে বেশি কঠিন পুরষ্কারের সম্মান ধরে রাখা। কারণ পুরষ্কার দায়িত্ব বাড়িয়ে দেয়।যে কোন কাজের স্বীকৃতি হচ্ছে তার পুরষ্কার। পুরষ্কার একজন লেখকের লেখার উৎসাহ, উদ্দীপনা আর সাহস বাড়িয়ে দেয়। এ পুরষ্কার পেয়ে তিনি খুব আনন্দিত। এই পুরষ্কার এদেশের সকল লেখক কে সাহস দিবে আশা করি। এই পুরষ্কার প্রতিটি লেখক কে জাতীয় লেখক দের সারি তে পৌছে দিয়েছে। এই পুরষ্কার একজন লেখকের জীবনে অন্যতম সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন বলে মনে করি। এই পুরস্কারের মাধ্যমে লেখক দের যে সম্মান দেওয়া হয়েছে তা কখনো ভুলবে না লেখকরা। কেননা আজকাল লেখকদের মূল্যায়ন কেউ করতে চায় না। লেখক দের কদর এদেশের মানুষ বোঝেনা। এই অনুষ্ঠানে জাতীয় কবি মঞ্চ আর জাতীয় এওয়ার্ড দিয়ে সেটা বুঝিয়ে দিলেন। সর্বশেষ সুন্দর একটি অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য লিপি আপা সহ অনুষ্ঠানে সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। আগামী তে এমন একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করার আশা রেখে আমি আমার লেখার ইতি টানছি।